ভালো খাবার খাওয়ার সহজ কৌশল
তাই যদি আপনার ঠান্ডা লাগে বা আপনার যদি শরীর ভালো না লাগে। – এখানে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা আপনাকে সুস্থ হতে ও থাকতে সাহায্য করবে!
খুব বমি বমি ভাব
বমি বমি ভাব বন্ধ করার জন্য বছরের পর বছর আদা ব্যবহার করা হয়। আদার বিস্কুট থেকে অল্প ভেঙ্গে নেওয়া, আদার এয়ালে চমুক দেওয়া বা এর থেকে ভালো, কিছু তাজা আদা কিনুন এবং গরম জলের ও এক চামচ মধুর মধ্যে আদার কয়েকটি পাতলা টুকরো যোগ করুন।
ঠান্ডা প্রতিরোধ করুন
রসুন বন্ধ নাক পরিষ্কার করতে সাহায্য করেন। তাই যখন আপনার ঠান্ডা লাগবে বা ফ্লু হবে তখন রসুনই হল আপনার বেস্ট ফ্রেন্ড। দুই কোয়া রসুন পিষে নিন এবং এনজাইমকে তাদের কাজ করতে দিতে 15 মিনিটের মতো রেখে দিন। তারপর মধু ও অলিভ অয়েল বা মাখন যোগ দিন এবং রুটির টুকরোতে মিশ্রণটি লাগিয়ে দিন। এটা ঠিক যে, এই জলখাবার সুস্বাদু না হলেও এটি স্বাস্থ্যকর!
ফ্লু প্রতিকার
ফ্লু প্রতিরোধ করার জন্য আপনার প্রয়োজনীয় ভিটামিন রয়েছে লেবুতে। কাপে এক বা দুটি লেবুর রস কচলে বের করুন, গরম জল ও মধু যোগ করুন এবং আপনি পাবেন ফ্লু প্রতিরোধের সুস্বাদু পানীয়।
ক্র্যানবেরি ঠাসা
যদি আপনার মূত্রথলিতে সংক্রমণ হয়ে থাকে (কখনও কখনও মূত্রনালীর সংক্রমণ বলা হয়) তাহলে আপনি জানবেন যে এটা কতটা যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে-- একবার ভেবে দেখুন যখন আপনি মূত্রত্যাগ করবেন তখনই আপনার জ্বালা করবে। ক্র্যানবেরির রস আপনাকে আট ঘন্টার মধ্যে সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে! ভিতরে সংক্রমণ মুক্ত করতে প্রচুর পরিমাণে জল খেতে ভুলবেন না।
আপনার মাথা যন্ত্রণার সহায়তা
খারাপ খবর হল এই যে মাথাব্যাথা একটি কমন বিষয়, তবে ভালো খবর হল এটা সহজেই কমানো যায়। প্রচুর পরিমাণে জল খান এবং আপ শরীর জলশূন্য হতে পারে এমন খাবার খাবেন না যেমন নোনতা খাবার। যদি ঠান্ডার কারণে আপনার মাথাব্যাথা হয় তাহলে ছোট কাপড় বা তোয়ালেতে কিছু বরফ নিয়ে কপালে দিতে থাকুন। ঠান্ডাভাব ব্যাথা কমাতে এবং রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে।
মনে রাখবেন…
যদি এই উপসর্গের কোনো একটি দুইদিনের বেশী সময় ধরে থাকে এবং আপনি অসুস্থ বোধ করেন তাহলে আপনাকে নিকতবর্তী ক্লিনিক বা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নার্স, ডাক্তার বা স্বাস্থ্য কর্মীদের মতো স্বাস্থ্য পেশাদারদের কাছে যেতে হতে পারে। অসুস্থ লাগলে চুপ করে থাকবেন না, বাড়ীর বড়দের মধ্যে যাকে আপনি বিশ্বাস করেন তাকে জানান।
Share your feedback